প্রকাশিত: Mon, Jun 3, 2024 12:02 PM
আপডেট: Mon, Jun 23, 2025 12:08 AM

[১]ঝুঁকিতে ৪ হাজার কোটি টাকার শ্রমবাজার [২]বন্ধ হয়েছে মালয়েশিয়া ও মালদ্বীপের দরোজা

মোস্তাকিম স্বাধীন: [৩] বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার মালয়েশিয়ায় বর্তমানে প্রায় ১৫ লাখ বাংলাদেশি কর্মী আছেন। গত বছর সেখানে গেছেন ৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৪৩ জন। ২০২২ সালে দেশটির শ্রম বাজার খোলার পর এ বছরের এপ্রিল পর্যন্ত সেখানে গেছেন ৪৪ হাজার ৭২৭ জন।  (দেশ রূপান্তর ০২-০৬-২০২৪)

[৩] মালয়েশিয়া সরকার গত মার্চেই ঘোষণা করে যে, ৩১ মের পর দেশটিতে আর কেনো নতুন বিদেশি শ্রমিক ঢুকতে পারবে না। ওই দিন পর্যন্ত নিয়মিত ও বিশেষ ফ্লাইটে দেড় হাজারের মতো কর্মী মালয়েশিয়া যেতে পেরেছেন। তবে যেতে পারেননি প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। (আজকের পত্রিকা ০২-০৬-২০২৪) 

[৪] বাংলাদেশের শ্রমবাজার মূলত মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার উপর অনেকটা নির্ভরশীল।  মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ ও সৌদি আরব থেকে চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে ৩৪১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। যা টাকার অঙ্কে দাঁড়ায় ৩৯ হাজার ৮৯৭ কেটি টাকা। কিন্তু নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে এই তিন দেশের শ্রমবাজার ঝুঁকিতে পড়েছে। 

[৫] ২০১৯ সালে বন্ধ হয়ে গেছে মালদ্বীপের শ্রমবাজার । সে বছর দেশটিতে যান ৪ হাজার ৪১১জন কর্মী। ২০২১ সালের পর ১৬ হাজার কর্মী দেশে ফেরত আসেন।  

[৬] বর্তমানে ৩৮লাখ ৮৫ হাজার প্রবাসী রয়েছেন সৌদি আরবে । গত ৪ বছরে দেশটিতে গেছেন ১৬ লাখ ৬০ হাজারের বেশী বাংলাদেশি। সৌদি আরবের শ্রমবাজারেও অস্থিরতা তৈরী হয়েছে।

[৭] অভিবাসী বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিটের পরিচালক অধ্যাপক সিআর দত্ত বলেন, সিন্ডিকেটের কারণে সম্প্রতি মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বন্ধ হয়েছে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব